সিলেট মহানগর বিএনপির সভাপতি নাসিম হোসাইন বলেছেন, সিলেট নগরীতে হোল্ডিং ট্যাক্স ৫ থেকে এক লাফে ৫০০ গুণ পর্যন্ত বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে। যা নগরবাসীর জন্য মরার উপর খাঁড়ার ঘাঁ এর মতো। সিটি কর্পোরেশনের এমন সিদ্ধান্তে পুরো নগরবাসী ক্ষুব্ধ-বিক্ষুব্ধ।
রবিবার সিলেট মহানগর বিএনপির উদ্যোগে সিসিক কর্তৃক অস্বাভাবিক হারে হোল্ডিং ট্যাক্স বৃদ্ধির প্রতিবাদে অনুষ্ঠিত বিশাল মানববন্ধনে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এসময় তিনি আরও বলেন, আমরা বিএনপি হোল্ডিং ট্যাক্সের বিপক্ষে নই। তবে তা হতে হবে সহনীয় পর্যায়ে। অবিলম্বে অস্বাভাবিক হারে বর্ধিত ভৌতিক হোল্ডিং ট্যাক্স বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত বাতিল করতে হবে। অন্যথায় সিলেটের জনগণ ক্ষুব্ধ রাস্তায় নেমে গেলে পরিণতি হবে ভয়াবহ।মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইমদাদ হোসেন চৌধুরী পরিচালনায় নগরীর চৌহাট্টাস্থ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে সিলেট মহানগর, ৪২টি ওয়ার্ড বিএনপি অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠনের নেতাকর্মী ছাড়াও বিভিন্ন শ্রেণীপেশার বিপুল সংখ্যক সাধারণ মানুষ অংশ নেন।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন ও আরও উপস্থিত ছিলেন মহানগর বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক সৈয়দ মিসবাহ উদ্দিন, সৈয়দ মঈনুদ্দিন সোহেল, জিয়াউল হক জিয়া, আমির হোসেন, মহানগর বিএনপির নির্বাচিত সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ সাফেক মাহবুব, মহানগর আহ্বায়ক কমিটির সাবেক সদস্য মুর্শেদ আহমদ মুকুল, মহানগর যুবদলের সভাপতি নেওয়াজ বক্ত তারেক, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক মাহবুবুল হক চৌধুরী, মহানগর বিএনপির আহবায়ক কমিটি সাবেক সদস্য আক্তার রশিদ চৌধুরী, মতিউল বারী চৌধুরী খূর্শেদ, আফজাল উদ্দিন, আবুল কালাম, হাজী ডা. মো. আশরাফ আলী, লল্লিক চৌধুরী, মহানগর ওয়ার্ড বিএনপি সভাপতিবৃন্দের মধ্যে বদরুদ্দোজা বদর, শেখ কবির আহমদ, আব্দুল হাকিম, মির্জা বেলায়েত হাসান লিটন, আব্দুর রহিম মল্লিক, মহানগর মহিলা দলের সভাপতি নিগার সুলতানা ডেইজি ও সাধারণ সম্পাদক ফাতেমা জামান রোজি, মহানগর জাসাসের আহবায়ক তাজ উদ্দিন মাসুম, মহানগর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মির্জা সম্রাট, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব আফসর খান, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি জুবের আহমদ ও সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন দিনার, মহানগর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ফজলে রাব্বি আহসান, মহানগর শ্রমিক দলের আহবায়ক আব্দুল আহাদ, ওয়ার্ড বিএনপি সভাপতিদের মধ্যে থেকে সালেহ আহমদ গেদা, মো. লুৎফুর রহমান মোহন, খায়রুল ইসলাম খায়ের, আব্দুল ওয়াদুদ মিলন, মোঃ তারেক খান, মো. বাচ্চু মিয়া, সবুর আহমদ, মো. নাজিম উদ্দীন, মিজান আহমদ, আমিনুল ইসলাম, ফখর উদ্দিন মো. পংকি, আব্দুল মুনিম, শাহজাহান মিয়া, সেলিম আহমদ সেলু, আজিজুল হোসেন আজিজ, জাহাঙ্গীর হোসেন, মানিক মিয়া, রেজাউর রহমান রুজন, কয়েস আহমদ সাগর, মহানগর ওয়ার্ড বিএনপি সাধারণ সম্পাদকদের মধ্য থেকে মোঃ রফিকুল ইসলাম রফিক, মামুন ইবনে রাজ্জাক রাসেল, আব্দুল আজিজ লাকি, সাব্বির আহমদ, দেওয়ান আরাফাত চৌধুরী জাকি, সৈয়দ লোকমানুজ্জামান, সৈয়দ রহিম আলী রাসু, আব্দুস সবুর রাসেল, জমজম বাদশা, মো. সুলেমান হোসেন সুমন, জাকির হোসেন মজুমদার, যুবদল নেতা তোফাজ্জল হোসেন বেলাল, সোহেল মাহমুদ, নজরুল ইসলাম, এমদাদুল হক স্বপন, কয়েছ আহমদ, উসমান গনি, নাসির উদ্দিন রহিম, মহানগর ওয়ার্ড বিএনপি সাংগঠনিক সম্পাদকদের মধ্যে আব্দুল মুমিন, মো. ছালেক আহমদ, আকবর হোসেন কয়সর, ফরহাদ আহমদ, রাসেল আহমদ খান, আব্দুর রহিম, মতিউর রহমান শিমুল, নাসির উদ্দিন রব, বিএনপি নেতা আলমগীর বক্স চৌধুরী শোয়েব, নজরুল ইসলাম সাবুল, ওজি মোহাম্মদ কাওসার, জালাল উদ্দীন শামিম, কাজী নাইমুল আলম, মঞ্জুর আহমদ, রোপন আহমদ, সেলিম আহমদ, মন্তাজ মিয়া, মিরাজ আহমদ সুমন, মামুন আহমদ মিন্টু, তারেক আহমদ, আহমদ লস্কর, আলম আহমদ, মখন মিয়া, লুৎফুর রহমান, জুম্মান আহমদ, রিয়াজ আহমদ সুমন, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা মাসুম রাজ্জাক রুবেল, আব্দুল হাসিম জাকারিয়া, রুনু আহমদ, আজিজ খান সজিব, মিছবা আহমদ জেইন, শফিকুর রহমান, সুলেমান খাঁ, গোলাম মোস্তফা, গোলাম রব্বানী, আব্দুস সালাম, নুরুল হক মাসুম, সালাউদ্দিন, জেলা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি মাসরুর রাসেল, মহানগর ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. রুবেল ইসলাম, জেলা ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল মোতাক্কাবির চৌধুরী সাকি, মহানগর ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক আজহার আলী অনিক, জেলা যুগ্ম সম্পাদক ফাহিম রহমান মৌসুম ও আব্দুস সামাদ লস্কর মুনিম, মহানগর সহ-সাধারণ সম্পাদক আবুল হোসেন, জেলা সহ-দফতর সম্পাদক জয়নাল আবেদীন রাহেল ও মহানগর সহ-সাংগঠনিক আশিকুর রহমান তারেক প্রমূখ।