জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০২৩ প্রদানের উদ্দেশ্যে ২০২৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্রসমূহ মূল্যায়ন করে পুরস্কারপ্রাপ্তদের নাম সুপারিশ করার জন্য জুরি বোর্ড গঠন করা হয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবকে (চলচ্চিত্র) সভাপতি এবং বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যানকে সদস্য সচিব করে ১৩ সদস্যের জুরি বোর্ড গঠন করেছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।সোমবার এক সরকারি তথ্যবিবরণীতে এ কথা বলা হয়।
জুরি বোর্ডের অন্যান্য সদস্যরা হলেন : ব্যবস্থাপনা পরিচালক (বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন); মহাপরিচালক (বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ); চলচ্চিত্র অধিশাখা প্রধান (তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়); ড. মতিন রহমান (সহযোগী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান ফিল্ম ও মিডিয়া বিভাগ, স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়); বদরুল আনাম সৌদ (চলচ্চিত্র পরিচালক); মিল্টন খন্দকার (সংগীত পরিচালক); আব্দুল লতিফ বাচ্চু (চিত্রগ্রাহক); খায়রুল আলম সবুজ (অভিনেতা); অঞ্জনা সুলতানা, (অভিনেত্রী); শুভ্র দেব (গায়ক) এবং মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল (সাংবাদিক)।
পুুরস্কার প্রদানের জন্য যে সকল ক্ষেত্রসমূহ বিবেচনা করা হবে তা হলো : আজীবন সম্মাননা; শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র; শ্রেষ্ঠ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র; শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্য চলচ্চিত্র; শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক; শ্রেষ্ঠ অভিনেতা প্রধান চরিত্রে; শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী প্রধান চরিত্রে; শ্রেষ্ঠ অভিনেতা পার্শ্ব চরিত্রে; শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী পার্শ্ব চরিত্রে; শ্রেষ্ঠ অভিনেতা/অভিনেত্রী খল চরিত্রে; শ্রেষ্ঠ অভিনেতা/অভিনেত্রী কৌতুক চরিত্রে; শ্রেষ্ঠ শিশু শিল্পী; শিশু শিল্পী শাখায় বিশেষ পুরস্কার; শ্রেষ্ঠ সংগীত পরিচালক; শ্রেষ্ঠ নৃত্য পরিচালক; শ্রেষ্ঠ গায়ক; শ্রেষ্ঠ গায়িকা; শ্রেষ্ঠ গীতিকার; শ্রেষ্ঠ সুরকার; শ্রেষ্ঠ কাহিনিকার; শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার; শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা; শ্রেষ্ঠ সম্পাদক; শ্রেষ্ঠ শিল্প নির্দেশক; শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক; শ্রেষ্ঠ শব্দগ্রাহক; শ্রেষ্ঠ পোশাক ও সাজ-সজ্জা এবং শ্রেষ্ঠ মেক-আপম্যান।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপণের মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়েছে।