“সবার আগে বাচ্চাদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা দরকার। বাচ্চাই যদি না বাঁচে, তাহলে পড়বে কারা? বেঁচে থাকলে লেখাপড়া হবে,” গরমে স্কুল বন্ধ রাখা সম্বন্ধে বিবিসিকে বলছিলেন পটুয়াখালী’র বাউফল উপজেলার একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক সৈয়দ আরিফুর রহমান।

মি. রহমানের দুই সন্তানের একজন বাউফলের একটি গ্রামের স্কুলে নবম শ্রেণীতে পড়ে।

কিন্তু চলমান তাপপ্রবাহের কারণে ইতোমধ্যেই সারাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। ফলে মি. রহমানের সন্তানদের আপাতত স্কুলে যেতে হচ্ছে না। তবে এর ফলে তাদের পড়াশুনার ক্ষতি হচ্ছে কিনা, তা নিয়েও খানিকটা চিন্তায় রয়েছেন তার মতো অনেক অভিভাবক।

এমন পরিস্থিতিতে তার মতো অনেক অভিভাবক, শিক্ষাবিদ, এমনকি সরকারও ভাবছে যে গ্রীষ্মকালীন ছুটি এগিয়ে আনা প্রয়োজন কি না।