লোকসভা নির্বাচনের প্রথমদফা ভোটগ্রহণ হতে চলেছে আগামী ১৯ এপ্রিল৷ তার আগেই বাঙালির নববর্ষের দিন, ১৪ এপ্রিল নির্বাচনী ইস্তেহার প্রকাশ করল ভারতীয় জনতা পার্টি, বিজেপি৷ ইস্তেহার প্রকাশকালে উপস্থিতি ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা, রাজনাথ সিং, নির্মলা সীতারমণ সহ বিজেপির শীর্ষস্থানীয় নেতৃত্ব৷ খোদ প্রধানমন্ত্রী মোদির হাত দিয়েই প্রকাশিত হয় এই নির্বাচনী ইস্তেহার৷

বিজেপির দাবি, তাঁদের ‘সংকল্প পত্রে’ প্রধানত জোর দেওয়া হয়েছে মহিলা, যুবসমাজ, চাষি এবং গরিব সম্প্রদায়ের মানুষের উপরে৷ সংকল্প পত্রে বিজেপি জানিয়েছে, ক্ষমতায় এলে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (UCC) এবং এক দেশ এক নির্বাচন (one Nation one Election) চালু করবে তারা।

ইস্তেহার প্রকাশকালে মোদি বলেন, ‘‘এই সংকল্প পত্র উন্নত ভারতের চার মূল স্তম্ভ ক্ষমতায়নকে নিশ্চিত করে৷ যুব সমাজের ক্ষমতায়ন, নারীর ক্ষমতায়ন, গরিবের ক্ষমতায় এবং চাষির ক্ষমতায়ন৷’’

বিজেপি যা প্রতিশ্রুতি দেয়, তা পূর্ণ করে, এমন দাবি মনে করিয়ে মোদি বলেন, ‘‘যুবসমাজের ক্ষমতায়নে আমরা ‘নিবেশ সে নকরি’ অর্থাৎ, বিনিয়োগ থেকে চাকরি, এই লক্ষ্য রেখে চলব৷’’

পাশাপাশি, আগামী ৫ বছর বিনামূল্যে রেশন থেকে শুরু করে সত্তরোর্ধ্ব প্রবীণ ব্যক্তিদের চিকিৎসার জন্য ‘আয়ুষ্মান ভারত’ সবই রাখা হয়েছে ইস্তেহারে৷ নির্বাচনের সংকল্প পত্রে গরিবদের জন্য ৩ কোটি বাড়ি তৈরি করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে বিজেপির তরফে৷ এছাড়া, মুদ্র যোজনার অধীনে ঋণের ঊর্ধ্বমাত্রা ১০ লক্ষ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২০ লক্ষ করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে৷

পাশাপাশি, আগামী ৫ বছর বিনামূল্যে রেশন থেকে শুরু করে সত্তরোর্ধ্ব প্রবীণ ব্যক্তিদের চিকিৎসার জন্য ‘আয়ুষ্মান ভারত’ সবই রাখা হয়েছে ইস্তেহারে৷ নির্বাচনের সংকল্প পত্রে গরিবদের জন্য ৩ কোটি বাড়ি তৈরি করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে বিজেপির তরফে৷ এছাড়া, মুদ্র যোজনার অধীনে ঋণের ঊর্ধ্বমাত্রা ১০ লক্ষ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২০ লক্ষ করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে৷